ভয়াবহ ভূমিধসে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ২২ জনে দাঁড়িয়েছে ঘটনাটি ঘটেছে মিয়ানমারের পূর্বাঞ্চলীয় একটি গ্রামে। এতে নিখোঁজ রয়েছে আরো অনেকে। নিহতের সংখ্যা আরো বাড়তে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। খবর এএফপি’র।
অতিবৃষ্টির ফলে শুক্রবার মিয়ানমারের মোন রাজ্যে পবর্তের পাদদেশে অবস্থিত থায়ি পেয়ার কোনি গ্রামের ওপর ভয়াবহ পাহাড় ধসের ঘটনা ঘটে। এতে ওই গ্রামের ১৬টি বাড়ি ও এক মঠ মাটির নিচে চাপা পড়ে।
এ ঘটনায় অনুসন্ধান ও উদ্ধার দলের সদস্যরা জীবিতদের খুঁজে বের করতে এবং কাদার মাটির ভিতর থেকে অনেকের লাশ উদ্ধারে রাতভর কাজ করে। দেশটির জরুরি বিভাগের কর্মীরা শনিবার তাদের অনুসন্ধান অভিযান অব্যাহত রেখেছে।
দেশদর্পণে আরও পড়ুন: ভারতে চামড়া রোধে বেনাপোলে সীমান্তে বিজিবি’র কড়া নজরদারি
‘এ পর্যন্ত আমরা ২২ জনের লাশ ও আহত ৪৭ জনকে উদ্ধার করেছি।’ এখনো শতাধিক লোক নিখোঁজ রয়েছে বলে কর্মকর্তারা ধারণা করছেন বলে জানিয়েছেন স্থানীয় প্রশাসক মিয়ো মিন তুন।
৩২ বছর বয়সী হতাই হতাই উইন এএফপি’কে বলেন, তার দুই মেয়ে এবং অপর পাঁচ আত্মীয়ের এখন পর্যন্ত কোন সন্ধান পাওয়া যায়নি। তিনি কাঁদতে কাঁদতে বলেন, ‘আমি বিকট শব্দে পাহাড় ধসের শব্দ শুনি এবং মাটির নিচে আমার বাড়িটি চাপা পড়ার দৃশ্য দেখতে পাই।
আগস্ট ১০, ২০১৯ at ২০:১৫:১৪ (GMT+06)
দেশদর্পণ/আহা/আক/কেএ/এসজে
Comments are closed, but trackbacks and pingbacks are open.