মিয়ানমারের উত্তরাঞ্চলে সামরিক বাহিনীর একটি কলেজসহ পাঁচটি স্থানে হামলা চালিয়েছে স্থানীয় বিদ্রোহীরা। আজ বৃহস্পতিবার (১৫ আগস্ট) এ ঘটনায় ১৫ জন নিহত হয়েছে। নিহতদের বেশিরভাগ সামরিক বাহিনীর সদস্য।
সৌদি গেজেট তাদের এক প্রতিবেদনে জানিয়েছে, দেশটির উত্তরাঞ্চলের সামরিক কলেজসহ সরকারের পাঁচ স্থাপনায় হামলা চালানো হয়। ধারণা করা হচ্ছে এ অঞ্চলে সামরিক চাপ কমানোর উদ্দেশে হামলা চালানো হয়েছে।
স্থানীয় তিনটি বিদ্রোহী সংগঠনের জোট নর্দান অ্যালায়েন্সের পক্ষ থেকে হামলার দায় স্বীকার করেছে। রাজ্যের পায়িন উলউয়িন শহরে ডিফেন্স সার্ভিস টেকনোলজিক্যাল অ্যাকাডেমিতে ও অপর চারটি জায়গায় হামলা চালানো হয়েছে বলে দাবি তাদের।
অভিজাত সামরিক কলেজ ডিফেন্স সার্ভিস টেকনোলজিক্যাল অ্যাকাডেমিতে হামলার ঘটনা গত কয়েক দশকে এই প্রথম।
সেনাবাহিনীর মুখপাত্র তুন তুন নাইয়ের বরাত দিয়ে রয়টার্স জানিয়েছে, ব্রিটিশ উপনিবেশ আমলে নির্মিত নাউং চো শহরে গোকটেক ভায়াডাক্ট রেলওয়ে সেতুটি ধ্বংস করে দিয়েছে সন্ত্রাসীরা। পাশাপাশি মাদক নিয়ন্ত্রণে নিয়োজিত পুলিশের একটি দপ্তরও পুড়িয়ে দিয়েছে তারা।
আগস্ট ১৫, ২০১৯ at ২৩:১৪:২৯ (GMT+06)
দেশদর্পণ/আহা/আক/বিকে/তআ
Comments are closed, but trackbacks and pingbacks are open.